কবিতা
বিশ্ব আভিজাত্য
উৎসব রায়
সবি তো সবুজে ঘেড়া;
হিংসায় বিদ্ধেশি
তবু আনন্দে আছি মোরা।
আছে যে মানুষের মতো
সবার একটি চেহেরা ।
আয়না তো দেখে সবাই;
আর বলে এই তো,
এই তো আমরাই ।
যদি তার মুখ খানি;
না দেখে,
দেখিতো রিদয় খানি।
তবে সেও যানিতো,
আমার রিদয়ে অনেক খানি কালো তো !
আজ বিশ্ব জুড়ে সংগ্রাম,
শহরের মতো রুপ নিচ্ছে কত না গ্রাম।
আজ সমাজে,
"একের লাভে দুইয়ের বলি"
এ কি উন্নয়ন,
না কি আভিজাত্যের নামে কাংয়ালের বলি।
এ তো উন্নয়ন !
এ নাম দিয়েছে কারা,
আমি তো বলি আভিজাত্য যারা ।
****<কেউ কি যানে>****
কান্না পাচ্ছে আজ মনে
কেউ কি যানে
এই কাদনের মানে;
না রে কেউ যানে না
সবার যে কষ্টের মাহার্ত্য অজানা ।
বুঝবে তারা কেমনে,
বাস্তবের এই নির্মম মানে।
দম্ভে কাঁদাশ না কাউকে,
অসীমও শেষ হবে
আছে তো আমার,তবু অসহায় ভাববি নিজেকে।
দুঃখির একটিও ফোটা চোখের জল,
হাড়িয়ে দেবে তোকে
নিশ্য তরবে তোর বল।
মিথ্যে নয় সে কথা
সন্দেহের বা দম্ভের বসে
যদি দিশ তাদের ব্যথা;
তুই হবি পাশুন্ড
আর কারো কাছে নয়
তোর মর্ধ্যেই এটা থাকবে গাথা ।
মনের আলমারি
এই ঘরে একটা আলমারি আছে
সেটা নিজস্ব ই আমার
সেই খানেই গুছিয়ে রাখি
নিজের যত আভিজাত্য।
দেখাতে চাই না আমার সেই আলমারির
আভিজাত্য।
দেখাব কেন?সে তো নিতান্তই আমার !
হয়তো এজন্যই সবাই আমায় তাদের মতো মনে করে না।
অহংকারী ই মনে করে। সে তো
আমার আরেক আভিজাত্যের কারন।
কাউকে বলেও কি !
কেউ তো নেবে না আমার আভিজাত্যের ভাগ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন