বাস্তব কথা

 


                           ১ম কথা 

আসলে জীবনের সব কিছুর মূলে টাকা। এ কথার অনেকেই সহ মত না তাতেও কোনো দ্বি মত নেই। কিন্তুু  আমরা যদি একটু ভেবে দেখি তবে দেখতে পাবো পৃথিবীর কোন মানুষ টা টাকা ছাড়া সুখি হয়েছে। যতই হোক আবার এটাও সত্য  টাকা শান্তি নষ্টের মূল কারন। কিন্তুু  এটাও মেনে নেওয়ার মতো সত্য টাকা  ছাড়া বর্তমানে কোন সুখ কেনা যায় না।আচ্ছা ধরা যাক আপনি কথাও যাবেন বা কিছু  খেতে চান বা ধরেনআপনি কাছের মানুষটাকে সুখি কিছু দিতে চান, তো কি ভাবে দেবেন।টাকা ছাড়া দেওয়া সম্ভব। আচ্ছা আপনি যদি নাছোড়বান্দা হন, ধরনে আপনি টাকা ছাড়াই খুশি,মেনে নিলাম আপনি খুশি। তারপর যদি দেখেন হঠাৎ করেই আপনার কোনো স্বজনের  চিকিৎসার জন্য আপনাকে অনেক টাকা লাগে। সেই টাকা না দিতে পাড়ায়  আপনার প্রিয় মানুষ টা মারা গেল, তখন কি আপনি সুখি। তখন অবশ্যই বলবেন যদি টাকা থাকতো ! তেমনি এখন সব কিছু সুখ স্বাদ ছন্ন সব; সব  টাকার উপর। আর এই টাকার পিছনে ছুটটে ছুটটে,ছুটটে আমরা ঐ প্রকৃত সুখ থেকে যে কত দূরে আমরা নিজেরাই যানি না।

 আর দুঃখের কথা এটাই যে তখন অসহায় মানুষরা টাকা রোজগারের পথ হিসাবে  ভূল পথটাই বেছে নেয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে তো বলার আপক্ষা রাখেনা আর মেয়ে রা; মেয়েরা তো নিজের সন্মান টুকু বিলিয়ে দেয়। তা ছাড়াও তো উপায় নেই কিছু  সুখের আশা কার থাকে না। শান্তিতে তো খেয়ে দেয়ে থাকা যাবে। কিছু  সন্মানে কি এসে যায়।

টাকা,টাকা; টাকা !

সব কিছু  মূল হয়ে দারাচ্ছে এই টাকা।



             


                        *** ২য় কথা ***

যখন কাছের মানুষ গুলো কাছে থাকে তখন তার মূল্য কেউ বুঝেনা।যদি কোনো কারনে সেই মানুষটাকে হাড়িয়ে ফেলি  তখনি আমরা বোঝুতে পারি  যে সে মানুষটা আমাদের কতটা পৃথিবী জুড়ে। হুম,,,

কিন্তুু  আবছোস ততক্ষণে হয়তো অনেক দেরি করে ফেলি। 

আর এটাও ঠিক আমরা যাকে প্রিয় মনে করি তার কাছে হয় তো আমরা প্রিয় নই। সে জন্য ঐসমস্থ লোক হাড়িয়ে গেলে না ফেরানোই ভালো।





            **** ৩য় কথা ****

 আমরা কে বা না যানি তাকে যিনি সমগ্র সংসারকে একাগ্রতার উন্নেষ করে।  কথিত আছে, উনত্রিশ বছর বয়সে সিদ্ধার্থ গৌতম  প্রাসাদ থেকে কয়েক বার ভ্রমণে বেরোলে তিনি বৃদ্ধ মানুষ, অসুস্থ মানুষ, মৃত মানুষ ও একজন সন্ন্যাসীকে দেখতে পান। সাংসারিক দুঃখ কষ্টে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ সিদ্ধার্থ তার সারথি ছন্নকে এঁদের প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করলে, ছন্ন তাকে বুঝিয়ে বলেন যে সকল মানুষের নিয়তি যে তারা একসময় বৃদ্ধ, অসুস্থ হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হবে। মুণ্ডিতমস্তক পীতবর্ণের জীর্ণ বাস পরিহিত সন্ন্যাসী সম্বন্ধে ছন্ন বলেন, যে তিনি মানুষের দুঃখের জন্য নিজ গার্হস্থ্য জীবন ত্যাগ করেছেন, তিনিই সন্ন্যাসী। এই নূতন অভিজ্ঞতায় বিষাদগ্রস্ত সিদ্ধার্থ বাক রুদ্ধ, জরা ও মৃত্যুকে জয় করার জন্য একজন সন্ন্যাসীর জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত নেন।সংসারের প্রতি বীতরাগ সিদ্ধার্থ গৌতম এক রাত্রে ঘুমন্ত স্ত্রী, পুত্র, পরিবারকে নিঃশব্দ বিদায় জানিয়ে প্রিয় সারথি ছন্নকে নিয়ে প্রাসাদ ত্যাগ করেন। প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে বনের শেষ প্রান্তে পৌঁছে রাজবস্ত্র ত্যাগ করে তলোয়ার দিয়ে তার লম্বা চুল কেটে মুণ্ডিতমস্তক হন। এরপর ছন্নকে  বিদায় জানিয়ে  যাত্রা করেন।এই ঘটনার পরে একটি  গাছের  তলায় তিনি ধ্যানে বসেন এবং সত্যলাভ না করে স্থানত্যাগ করবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেন। উনপঞ্চাশ দিন ধরে ধ্যান করার পর তিনি প্রাপ্ত হন।এই সময় তিনি মানব জীবনে দুঃখ ও তার কারণ এবং দুঃখ নিবারণের উপায় সম্বন্ধে অন্তর্দৃষ্টি লাভ করেন, তার মতে এই সত্য সম্বন্ধে জ্ঞানলাভ করলে মুক্তি  লাভ সম্ভব।

সিদ্ধার্থ গৌতম তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিন সংসার হলো মিথ্যে মায়া। যেখানে শুধু  মোহ আর মোহ। তিনি সনাতনি কুপ্রথার বিরুদ্ধে ছিলেন। তার লক্ষই আজ তাকে বৌদ্ধ দেব করে তুলেছে।


                 (উৎসব রায়)




৪র্থ

কিছু  চরিত্র খুব ভালো লাগে।

কেননা তাতে নিসঙ্গতা,দুঃখ আর একাকিত্ব মিশে থাকে।

সংসারে সবাই আমরা অভিনেতা

  


হয় তো সেই জন্যে এই পাঠে আমি দক্ষ অভিনেতা।







৫ম


যখন কাছের মানুষ গুলো কাছে থাকে তখন তার মূল্য কেউ বুঝেনা।যদি কোনো কারনে সেই মানুষটাকে হাড়িয়ে ফেলি  তখনি আমরা বোঝুতে পারি  যে সে মানুষটা আমাদের কতটা পৃথিবী জুড়ে। হুম,,,

কিন্তুু  আবছোস ততক্ষণে হয়তো অনেক দেরি করে ফেলি। 

আর এটাও ঠিক আমরা যাকে প্রিয় মনে করি তার কাছে হয় তো আমরা প্রিয় নই। সে জন্য ঐসমস্থ লোক হাড়িয়ে গেলে না ফেরানোই ভালো।



৬ষ্ঠ

একজন কবির  এমন  দৃষ্টি ভঙ্গি  ঠিক না।আর হ্যাঁ এই পোষ্ট টা না করলেও পারতেন। আচ্ছা মেনে নিলাম মুদিজির দোষ আছে তাতে কি ঐসব ভদ্রলোকদের দোষ নাই কি যারা অমানবিক কাজ করছে। নিজের ধর্মেকে ছোট করে দিচ্ছে তাদের নিজেদের ব্যবহারে। আপনি বলেন পাটকেল পাথর লাঠি মারামারি এসব কি, এটা কি সব্ভ মানুষের কাজ। এমন কাজ করে কি তারাও ভূল করছে না। আমি কোনো রাজনৈতিক দলের হয়ে বা কোনো জাত ধর্ম থেকে নয় একজন সাধারণ মানুষ সাধারণ চিন্তাধারা থেকে বলছি, আগে আমরা মানুষ তার পর বাঙালি। এক জন নেতা যিনি এই দেশের সুবর্ণ জয়ন্তীতে আমন্ত্রণ শিকার করে এই দেশে এসেছে কিন্তুু   তাকে সাগত জানালো কিভাবে ! তার পরো এটা আমাদের ভাগ্য উনি একটা শক্তিশালী রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী হয়েও এতে অপমানিত হয়নি। বরং আমাদের মন্মানিত করে গেছেন গান্ধী শান্তি পুরষ্কার দিয়ে। আর কবি মানুষের বিচার বিশ্লেষণ নিরপেক্ষ থাকা উচিৎ আমার মনে হয়। ধর্ম বা রাজনৈতিক দৃষ্টিতে  একজন কবির সিদ্ধান্ত হওয়া ঠিক না। যদি আমার কথায় বা বলতে ভূল থাকে তবে ছোট মনে করে ক্ষমা করবেন।এসব বলার আমার কোনো ইচ্ছা চিলো না বাট এই মানুষদের এই ব্যবহার  দেখে অবাক হচ্ছি। ইসলাম একটা শান্তির  ধর্ম নাকি তো এই ইসলাম বিশ্বাসি লোক গুলোর এ কি ব্যবহার। মসজিদে ঢেলা ঢেলি। ও ঢেলা ঢেলি মারামরি করে পরিচয় দিচ্ছে আপনার মহান ধর্মের লোক। 

হোক হিন্দু  হোক মুসলিম সেখানে নৈতিকতা নেই মানুষ মানুষের  আচার করে না সেটা ধর্ম না। নৈতিকতা সকল ধর্মের মূল। 


মাঝে মাঝে কিছু   বক্তাদের মুখে তো আল্লাহ বানী না শুনে রাজনীতি টায় বেশি শুনি। কি যানি তেনার রাজনীতি করার শক না কি।



৭ম 

না আমি হিন্দু , না আমি মুসলিম। কোনো ধর্ম যানিনা, কারন না নামাজ পরতে পারি, না পূজা করতে পারি। তবে আমিও একটা ধর্মে বিশ্বাসী, আর সেটা হলো মানব ধর্ম।


৮ম


 সমস্যা না এটা, ভাবনা । আসলে প্রতিটা মানুষের এক একরকম চিন্তা ধারা আমি এটা সমস্যা বলবনা। উনি ভাবতে পারেন ওনার মতো। কিন্তুু  আমাদের বড় সমস্যা কোথায় যানেন আমরা কারো মতকে বা সিদ্ধান্তকে সন্মান করতে পারি না। নিজের জেদে চুপসে বসে থাকি কারো কথার উপর ভিত্তি আমরা কিছু   ভাবি না, কিন্তুু  তাও ভালো যদি মানুষ নিজের মতো করে না ভেবে নিরপেক্ষ  মায়াহীন হয়ে ভাবতো।


৯ম

আমরা কিসের উপর নির্ভর করে মানুষকে বিচার করি? কিসের উপর আবার, তার উপরটা দেখেই। তা ছাড়া আবার কি মানুষের ভিতরটা তো দেখা যায় না। ছ্যাকা খাওয়া মানুষ গুলো যানতো বা তার সেই মানুষটার ভিতরটা দেখতে পেত যে সে এমন কষ্ট পাবে তার থেকে। তবে কি সে এমন করত? আমি বলব অবশ্যই করত, কেননা কিছু  মানুষ তো এমনি বেহায়া। যাই হোক আমরা মানুষকে কেমনে বিচার করি? এর উত্তর অনেক তার পরো শট একটা উত্তর আছে, কোনো মানুষ অন্য মানুষটাকে বিচার করে তার দৃষ্টি কোন থেকে তার চিন্তা চেতনা থেকে। তাই ভালো মানুষের ভালো চিন্তা খারাপ মানুষের খারাপ ভাবে চিন্তা, এটা সাভাবিক।

মানুষের আরেক টা বিষয় হলো সব মানুষ অভিনয় দিয়ে পাকা। কম মানুষি নিজের ক্যারেকটারের মধ্যে থাকে। কথা খান হজম করার মতো নয় মনে হচ্ছে তাই তো আচ্ছা একটা উদাহরণে যাওয়া যাক, যদি আপনি ছেলে হন, একটা মেয়ে এসে আপনাকে হাই দিয়ে আপনার নাম জিগ্যেস করে, আপনি আর আপনার মধ্যে নাই। হয় পাঠে চলে গেছেন না হয় হার্ট পিট বেরে গেছে কি বলবেন খুজে পান না। আচ্ছা যাই হোক এসব  আমি বলতে চাইনে আমার অভিপ্রায় এটুকুই আমরা কাহাকো যেমন দেখি তার মধ্যে তেমন কিছু  থাকে না ঠিক তার বিপরীত কিছু  থাকে। এক লোক খুব ভদ্র, যাকে বলে ভদ্রলোক। তাকে অনেক জনে অনেক ভাবে সন্মান করে। পেশা আর  পেশানে তিনি অনেক কিছু। কিন্তুু  বাস্তবে তিনি যে কত বড় বেহায়া বজ্জাত সেটা কেউ যানতো না। ব্যক্তি গত ডাঙ্গার কারনে তিনি সব ভালো মানবিকতা  ভূলে গেলেন। সে জন্য এটুকু  জোর দিয়ে বললে পারি আমি, আমরা যাকে যেমন দেখি আসলে তার বিপরীত হয়।  কিন্তুু  ভালো মানুষ কখনোই কোনো কিছুর বিনিময় হলেও খারাপের সাথে থাকে না। ভালো মানুষের সাথে বার বার অন্যায় হবে কারন একটাই ভালো মানুষ সংখ্যা লঘু ।ভালো মানুষ তেমন ভাবে কোনো দৈর্ঘ্য  সঙ্গী পায় না,ঠিকি তার কাছ থেকে দূরে সরে যায় বা হারিয়ে যায়।



১০ম

অনেক আবেগ অনেক কথা জমা হয়ে আছে কিন্তুু  এখন আর নিজের বেদনার ডাইরিতে লেখার সময় পাই না। তাই বোধায় একটু খারাপ লাগা কাজ করে নিজের মধ্যে।সবার মতো এখন আমিও নিজের কাজে ব্যস্ত!!


১১তম

ভালোবাসার মানুষটার জন্যই মানুষ অনেকটা সময় পর্যন্ত সব চেয়ে বেশি ঘৃণা পূসে রাখে।



১২ তম


এ শহর বড় ব্যস্ত 

মানুষ তাল মানুষটিকেও দেখতে পায় না।

এ শহরের মাঝ খানে এক সেকেন্ড দাঁড়িয়ে থাকলেই জীবন শেষ।

এ  শহর বড় নিস্বার্থ!

এ শহরের সাথে মানিয়ে নিতে গিয়ে নিজের আবেগ গুলো বিসর্জন দিচ্ছি।

আবেগ হীনা এ জীবন, সে তো শরীরে প্রান থেকেও না থাকার মতো।


১৩ তম

যারা আমাদের সত্যি কারে ভালোবাসে,আমাদের সত্যিকারের বন্ধু  আমরা তাদেরি সময় দেই না, এরিয়ে যেতে চাই। যারা আমাদের ভালোবাসে না আমরা তাদের খুশি করার জন্য অধির হই। কিন্তুু  দুঃখের কথা হলো একদিন সময় শেষে আমাদের তাদেরি কথা মনে পড়ে, কিন্তুু  আপছোস ততদিনে সেই মানুষ গুলো  অনেক দূরে চলে যায়। তখন চাইলেও আর তাদের পাশে পাইনা।


               


১৪

কেউ তোমার হাত ছেড়ে দিয়েছে, দুঃখ কোরো না।

তোমার হাতের মূল্য তাকে বুঝাতে চাও, তবে তাকে ভূলে যাও

আর সাফল্যের দিকে লক্ষ করো।


               °°~  উৎসব রায় ~°°


১৫তম

আসলে আমরা যাকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি আমরা তার থেকেই বেশি কষ্ট, দুঃখ পাই। আমি বলে না, সবাই! তেমনি আমিও তাকে খুব ভালোবাসি যে কারনে দূরে থেকেও বার বার তার কাছে ফিরে যাই আমার কথার আর লেখার মধ্য দিয়ে। ভাবতে চাইনা কিন্তুু  অশান্ত মন তাকে নিয়েই ভেবে যায়। লিখতে বসলে অযান্তেও তার কথা লিখে ফেলি। এমন টা করে একটা প্রেমিকার কথাও কেউ মনে রাখে না,যেমনটা করে আমি তাকে,তার কথা মনে রাখি। আমার প্রতিটা কার্জে তাকে না পেলেও তাকেই ভেবে পাই। তার ভাবনায় আমি থাকি না এটুকু  যানি কিন্তুু  সে আমার প্রতিটা ভাবনায় ছোয়া হয়ে দিক ছুয়ে দেয়।


১৬


যাকে আমি আমার থেকেও বেশি ভালোবাসলাম যেই আমাকে ঢোকা দিয়ে যাচ্ছে। তবু তাকে একটা কথাও বলতে চাই না কারন এটাই আমার ভালোবাসা।আমার কাছে তার জায়গা যেমন ছিল তেমনি থাকবে।কিন্তু সে আমার থেকে আরাল হতে চায় আর সব কিছু  আরাল অনাগত করে যাচ্ছে। সে জন্য আমি তাকে এই বন্ধন থেকে মুক্তি দিলাম।থাকুক সে তার মতো।এতে আমার কোনো মন খারাপ নেই কেননা ঝুলে থাকার থেকে পড়ে গিয়ে মরা ভালো। যে পড়ে আমার শত কষ্টের কারন হতে পারে তাকে মুক্তি দেওয়াই ভালো।সে সম্পর্কে যাই হোক রবীন্দ্রনাথ বলেছিল যাকে ভালোবাস তাকে মুক্তি দেও যদি সে তোমাকে সত্যি ভালোবাসে তো সে তোমাতেই ফিরে আসবে।আর যদি না বাসে তো সে..........! তাই মুক্তি দিলাম তাকে। আর তাকে নিয়ে ভাবতে চাইনা।


১৭


আসলে ভাবতে খারাপ লাগলেও সত্য এটাই যে এখন আর মানুষ মনের গভীরতা থেকে ভালো বাসে না। এখন শুধু  শারীরিক সুন্দর্য আর অর্থ সম্পদের উপর ভির্তি করে একে অন্য কে ভালো বাসে।যে কারনে আজ বিচ্ছেদ এক ধরনের নিত্য নতুন। আসলে বলার অপেক্ষা রাখে না যে, আমরা আমাদের বিবেক,চেতনা, মনুষত্ব থেকে অনেক দূরে সরে দ্বারাচ্ছি।আজ মানুষের অমানবিক কাজের অভাব নাই। আজ সত্যিকারে  মন থেকে কেউ কাউকেই ভালোবাসস্তে পারে না,আর পারলেও খুব কম লোকি পারে। সমাজ আজ এগিয়ে যে কারনে আমরাও আমাদের সনাতনী থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। এগিয়ে যাওয়াতে দোষ নেই কিন্তুু  যে সনাতনীর উপর ভিত্তি করে আমরা এই পর্যায় দাঁড়িয়ে তাকে কি ভাবে ভুলতে পারি। আসলে এটা একটা আমাদের বৈসিষ্ঠে পরিনত হয়েছে পুরনোকে ভূলে যাওয়া। যে কারনে দেখা যাচ্ছে পিতামাতা,যারা আমাদের মাধ্যম তাদেরো এক সময় ভূলে যাচ্ছি। সমাজে  সম্পর্ক গুলো আজ যেন  মূল্যহীন। কেননা বিচ্ছেদ আর বিচ্ছেদ! এজন্য একটি   কারন দ্বায়ী ভূল লোকের উপর বিশ্বাস।এখন ভালোবাসা কয়েক রকম হয়ে দাঁড়িয়েছে যেমন টাকা জন্য ভালোবাসা, দৈহিক ভালোবাসা,আর কিছু  সম্পর্কের স্বার্থ।আর অন্য তম হলো মন থেকে ভালোবাসা যেটা চাওয়া পাওয়া উদ্ধে।এখনকার দিনে বোঝানোর লোক অনেক কিন্তুু  বুঝবার মতো লোক একটাও নাই।সে জন্যই বলি যে ব্যক্তির উপর তোমার বাকি গোটা জীবন টা দাঁড়িয়ে থাকবে তাকে আর একবার ভালো করে বুঝে নেও, যে তোমায় সে অন্য কিছুর জন্য ভালোবাসে না তো! তোমার বাকি জীবন টাও তোমার তাই তা কাউকে দেওয়ার আগে একবার ভেবে দেখ তাকে নিয়ে। সে ছাড়াও অন্য কেউ একজনও হতে পারে তোমার!
                            ❤
          💚শুভ ভালোবাসা দিবস💚
                             ❤
সবার জন্য শুভ কামনা রইল।
                              (উৎসব রায়)
                               Kotha


১৮


আমরা কে বা না যানি তাকে যিনি সমগ্র সংসারকে একাগ্রতার উন্নেষ করে।  কথিত আছে, উনত্রিশ বছর বয়সে সিদ্ধার্থ গৌতম  প্রাসাদ থেকে কয়েক বার ভ্রমণে বেরোলে তিনি বৃদ্ধ মানুষ, অসুস্থ মানুষ, মৃত মানুষ ও একজন সন্ন্যাসীকে দেখতে পান। সাংসারিক দুঃখ কষ্টে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ সিদ্ধার্থ তার সারথি ছন্নকে এঁদের প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করলে, ছন্ন তাকে বুঝিয়ে বলেন যে সকল মানুষের নিয়তি যে তারা একসময় বৃদ্ধ, অসুস্থ হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হবে। মুণ্ডিতমস্তক পীতবর্ণের জীর্ণ বাস পরিহিত সন্ন্যাসী সম্বন্ধে ছন্ন বলেন, যে তিনি মানুষের দুঃখের জন্য নিজ গার্হস্থ্য জীবন ত্যাগ করেছেন, তিনিই সন্ন্যাসী। এই নূতন অভিজ্ঞতায় বিষাদগ্রস্ত সিদ্ধার্থ বাক রুদ্ধ, জরা ও মৃত্যুকে জয় করার জন্য একজন সন্ন্যাসীর জীবনযাপনের সিদ্ধান্ত নেন।সংসারের প্রতি বীতরাগ সিদ্ধার্থ গৌতম এক রাত্রে ঘুমন্ত স্ত্রী, পুত্র, পরিবারকে নিঃশব্দ বিদায় জানিয়ে প্রিয় সারথি ছন্নকে নিয়ে প্রাসাদ ত্যাগ করেন। প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে বনের শেষ প্রান্তে পৌঁছে রাজবস্ত্র ত্যাগ করে তলোয়ার দিয়ে তার লম্বা চুল কেটে মুণ্ডিতমস্তক হন। এরপর ছন্নকে  বিদায় জানিয়ে  যাত্রা করেন।এই ঘটনার পরে একটি  গাছের  তলায় তিনি ধ্যানে বসেন এবং সত্যলাভ না করে স্থানত্যাগ করবেন না বলে প্রতিজ্ঞা করেন। উনপঞ্চাশ দিন ধরে ধ্যান করার পর তিনি প্রাপ্ত হন।এই সময় তিনি মানব জীবনে দুঃখ ও তার কারণ এবং দুঃখ নিবারণের উপায় সম্বন্ধে অন্তর্দৃষ্টি লাভ করেন, তার মতে এই সত্য সম্বন্ধে জ্ঞানলাভ করলে মুক্তি  লাভ সম্ভব।

সিদ্ধার্থ গৌতম তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিন সংসার হলো মিথ্যে মায়া। যেখানে শুধু  মোহ আর মোহ। তিনি সনাতনি কুপ্রথার বিরুদ্ধে ছিলেন। তার লক্ষই আজ তাকে বৌদ্ধ দেব করে তুলেছে।


                 (উৎসব রায়)


১৯

আসলে জীবনের সব কিছুর মূলে টাকা। এ কথার অনেকেই সহ মত না তাতেও কোনো দ্বি মত নেই। কিন্তুু  আমরা যদি একটু ভেবে দেখি তবে দেখতে পাবো পৃথিবীর কোন মানুষ টা টাকা ছাড়া সুখি হয়েছে। যতই হোক আবার এটাও সত্য  টাকা শান্তি নষ্টের মূল কারন। কিন্তুু  এটাও মেনে নেওয়ার মতো সত্য টাকা  ছাড়া বর্তমানে কোন সুখ কেনা যায় না।আচ্ছা ধরা যাক আপনি কথাও যাবেন বা কিছু  খেতে চান বা ধরেন আপনি কাছের মানুষটাকে সুখি কিছু দিতে চান, তো কি ভাবে দেবেন।টাকা ছাড়া দেওয়া সম্ভব। আচ্ছা আপনি যদি নাছোড়বান্দা হন, ধরনে আপনি টাকা ছাড়াই খুশি,মেনে নিলাম আপনি খুশি। তারপর যদি দেখেন হঠাৎ করেই আপনার কোনো স্বজনের  চিকিৎসার জন্য আপনাকে অনেক টাকা লাগে। সেই টাকা না দিতে পাড়ায়  আপনার প্রিয় মানুষ টা মারা গেল, তখন কি আপনি সুখি। তখন অবশ্যই বলবেন যদি টাকা থাকতো ! তেমনি এখন সব কিছু সুখ স্বাদ ছন্ন সব; সব  টাকার উপর। আর এই টাকার পিছনে ছুটটে ছুটটে,ছুটটে আমরা ঐ প্রকৃত সুখ থেকে যে কত দূরে আমরা নিজেরাই যানি না।

 আর দুঃখের কথা এটাই যে তখন অসহায় মানুষরা টাকা রোজগারের পথ হিসাবে  ভূল পথটাই বেছে নেয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে তো বলার আপক্ষা রাখেনা আর মেয়ে রা; মেয়েরা তো নিজের সন্মান টুকু বিলিয়ে দেয়। তা ছাড়াও তো উপায় নেই কিছু  সুখের আশা কার থাকে না। শান্তিতে তো খেয়ে দেয়ে থাকা যাবে। কিছু  সন্মানে কি এসে যায়।


টাকা,টাকা; টাকা !

সব কিছু  মূল হয়ে দারাচ্ছে এই টাকা।

                 (উৎসব রায়)


২০


কবিতাকে আমি ডাকি না,আমি,,,,

আমি তাকে শুধু ভালো বাসি!

কিন্তু কবিতা আমায় ডাকে,,,,,,

কেন তা ডাকে,তা যেনেও বুঝিনা।

হয় তো এরকম টাই আমি,,,,,,,,,

যেমন টা,

বুঝেও না বুঝার মতো।


২১

এই বয়সে কিছু মানুষ দেখেছি যারা শিক্ষিত বটে কিন্তুু  স্ব শিক্ষার বিকাশ আধা টুকুও হয় নাই, নিজের মত তো কখনোই প্রকাশ করতে শেখে নাই। নারীর কথা হলে সমর্থন , না হলে নয়। কষ্ট হয় ঐ সকল মানুষদের জন্য। 


আমার কথাটার সঠিক আর্থ না বুঝে  কেউ  আমায় ভূল বঝুবেন না।


২২

আর একটা কথা সবাইকেই বলি, আমার প্রশ্ন বটে?? যারা  নিম্ন আয়ের মানুষ, যারা কোনো একটা ছোট দোকানে উপর নির্ভর করে সংসার চালায় সে কি করবে যখন তার পরিবার এই দূর  সময়  না খেয়ে। আপনি হলে কি করতেন? আবার আপনি সরকার হলে কি করতেন??



২৩ 

প্রকৃতি প্রভা আপনার এই কথা আর অর্থহীন যক্তি গুলো আশা করি আপনার প্রেরণার উৎস হবে। ধন্যবাদ আপনার মত প্রকাশের জন্য। 


২৪

সময় থাকতে কেউ সময়ের মূল্য কেউ বুঝে না। তেমনি প্রিয় মানুষ যখন পাসে থাকে তখন তার গুরুত্ব কেউ বুঝে না, যখন হারিয়ে যায় তখন বুঝা যায় সে তার কতটা তার পূরক ছিল। তখন বোধায় একটু দেরিই হয়ে যায়।


২৫

উপরের মানুষ টাকেই দেখতে পেলি ভেতরের মানুষ টাকে বুঝলি না। কথা বলতে চাইনা এটুকুই শুনতে পেলি সে দিন । বলা কথা গুলা শুনতে পেলি, না বলা গুলা শুনতে পেলি না। এই হলো তুই, যে আমায় নাকি খুব ভালোবাসিশ। তারপরো আর কিছুই বলতে চাইনা! শুধু  এটুকুই বলতে চাই, তুই ফেরাতে পারতিশ আমায় সেদিন । হয়তো মানুষ গুলাই এমন যে আমাদের ভালোবাসে তার সত্যিকারের ভালোবাসা না বুঝে অন্য কার মিথ্যে ভালোবাসার পিছনে ছুটি।তোর বেলায়ও তাই, আমার সত্যি ভালোবাসা টা চিনলি না। দুঃখ নাই রে, খুব ভালো আছি তোকে ছাড়াও। ছেড়ে তো জেতিশ ই একদিন, আগে গেছিশ এতে দুঃখ কিসে!বরং ভালোই হয়েছে। ভালো থাক তোর ভাই পরিবার নিয়ে । আমি না হয় তোর কাছে মৃত হয়ে রইলাম। তাও রব কি ভাবে, আমি তো তোর কেউ ছিলামি না।
প্রিয় বোন
প্রিয় দিদি।


২৬

যনখে তোর কথা মনে পড়ে তখনে দুই চোখ দিয়া সরসর করি জল পরে, তুই আমাক বুঝ আর না বুঝ কিন্তুু  আমি তোক অর্থাৎ আমার বোনক আমি ভালো চিনি। সেই জন্যে কছো আর কুন দিন ফোন দিবি না আমায় ফেসবুক প্রফাইলেও ঘাটবি না। একটা বোন পাগল ছেলে, বোনের কষ্টে কথা শুনলেই কষ্ট পায়,তায় বোনের থেকে দূরে আছে নিশ্চয়ই কোনো কারনে । আর সেই কষ্ট হয়তো এতোটায় বেশি যে বোনের কষ্ট গুলাও ভূলি গেইছে। তবে ভূল বুঝিশ না যে তোক ভূলি গেইশি। তবে উৎসব তোক কখনোই খুজবে না, নিজে থেকে কথাও কবার যাবে না,সেইটা যাই হোয়া জাউক। আর এই পরিবার তোক কখনোই সায় দিবে না যতক্ষণ উৎসব তোক সায় না দিবে । তারপরও তোর ইচ্ছা এই পরিবারের সাথে যোগাযোগ রাগবু কি রাগবু না। ঈশ্বর করুক আমার মতো তোক যেন একা না করে কুন দিন। তোর চাওয়ার সব টুকু সুখ যেন তুই পাইশ। জীবনে তোক যে যাই দিক আমি তোক কিছু  দিবার পাব না কষ্ট ছারা, সেই টা মন থেকে নিবার পাবো না রে। কারনটা হয়তো উৎসব একটা ছোট মনের মানুষ। আর হয়তো এইজন্যে প্রিয় বোনটাক ভূলির যায়া প্রতিদিন চোখের জল ফেলায়। 


২৭

ভালোবাসা এক অনুভূতি আর জীবন এক সংগ্রাম। জীবনে অনেক টা অসহায় হয়ে দেখেছি সত্যিকারের বন্ধু  বলে কিছু হয় না। হ্যাঁ হয় একজন, যদি আমরা নিজেরা ভাবি, আর সে কখনোই আমাদের কষ্টের কারণ হয় না বরং জীবনের বাস্তবতা শেখাতে সাহায্য করে। সে হলো জীবনের পথে অর্জন করা জ্ঞান। আর এই জ্ঞান অর্জনে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, শরৎচন্দ্র বা সত্যজিৎ সমগ্র পড়ার দরকার হয়না। নিজের অতীত জীবন দর্শন নিয়ে ভাবলেই হবে। তবে হয়তো সবার ক্ষেত্রে এমনটা হয়না। কি যানেন তো আমাদের সমাজের গরীব অসহায় দুস্থ লোকেরাই যানে, আর এক যানে নিন্ম মধ্যবিত্তরা। আপনি যদি এমন ঘরের কোনো ব্যক্তি হন তো আপনি একমাত্র ব্যক্তি যিনি আমার কথাগুলার সঠিক অর্থ বুঝতে পারবেন আর যদি কোনো একধাপ উপরের কোনো ব্যক্তি হন তো সময় থাকলে একটু সময় নিয়ে ভাববেন কথা গুলা।




২৮


একটা ছেলে যে হয়তো একবার প্রেমে পড়ে কষ্ট পেয়েছিল। সেই শিক্ষার পর থেকে মেয়েদের একটু কম ই বিশ্বাস করে। সেরকম ভাবে মেয়েদের পছন্দসই কম করতো। তবে ! তবে কি যানেন তো, মানুষ যেই জিনিস অপছন্দ করে সেইটাই তার দূর্বলতা হয়। তেমনি এখানেও ছেলেটার নিজের বোন নেই কিন্তুু  একটা পাতানো বোন আছে যে তার নয়ন মনি। কিন্তুু  কি হবে নয়ন মনি ভেবে কাউকে, কেউ যদি তার মূল্য আর গভীরতায় না বুঝে। ছেলেটা সেই বোনের জন্য কি করত না তার প্রিয় হয়ে উঠার জন্য! সব, সব করত। শুধু একান্ত নিজের বোন হয়ে ভাই ডাক শুনার জন্য।কাউকে দোষ দিয়ে আমার লেখায় তাকে ছোট করব না। আসলে সব সম্পর্ক ভাঙার পিছনে সবার না যানা অনেক কারণ আছে। আমি অপু দূর্গার বন্ধন যানি,আর সে জন্য যদি আমি এই গল্পের শুরু  থেকে শেষ করি তো অপু দূর্গার স্রষ্টাকে অপমান করা হবে। সেই জন্য অজানাকে আরালেই রেখে দিলাম। আমি চাই ভাই বোনের সম্পর্ক অপু দূর্গার মতো হোক।







২৯


ভালোবাসার অনুভূতি আমি অনুভব করতে পারি। কিন্তুু  তবু এর সঙ্গা আমি দিতে পারবনা।আমার মতে এ এক বিশাল সাগরের মতো যদি কেউ তার অতলে তলায় খুব কম লোকে ভেসে উঠতে পারে। হয় তো এ বিষয়ে আমার তেমন ধারণা নেই তার পর এটুকু  বলতে পারি ভালোবাসা এক রকম আসক্তি যা হয়ে গেলে, ছাড়তে চাইলেও ছাড়া যায় না। তখন এই ভালোবাসাই এক রকম কষ্ট মনে হয়। আজ অনেক মানুষ তার প্রিয় মানুষটাকে হারাচ্ছে, কারন একটাই বিশ্বাস আরালে অবিশ্বাস। শুরুর দিকে সবাই সবাইকে বলে আমি তোমাকে অনেক বিশ্বাস করি।কিন্তুু এটা শুধুই একটা সিনেমার ডাইলোক এতে তার প্রমাণ ফুটে ওঠে। আসলে তেমন কিছুই না। বতর্মান ২০২১শে এসে এমন বিশ্বাসী মানুষ নেই বললেই চলে। সেটা হোক না প্রেমিক প্রেমিকা ভালোবাসা বা সেই ভাই বোনের ভালোবাসা। যাই হোক যখন ভাই বোনের কথা আসলো যখন তো ভাইবোনের নিয়েই কিছু বলি। চার দশক আগের সেই অপু দূর্গার ভালোবাসা, সেই যুগেই হতে পারে।এখন এমন মিষ্টি সম্পর্ক গুলাও কৈ, শুধু  আমরা মুখেই বলতে পারি। তেমন জুরি মেলা ভার। কথা বলতে বলতে কথার আড়ালের গল্প গুলা বের হয়ে আসে। সেই রকমি একটা গল্প, চার দশক আগের সেরা না হলেও ২০২১এর সেরা গল্প হবে বলে মনে করি।



৩০

সত্যি,
হাতে কলমে শিক্ষার থেকে
জীবনের শিক্ষা অনেক বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ।




৩১


কোনো দিন রোদের প্রখরতা সজ্জো করতে হয়নি।কারন,
একটা মেঘ আমায় আরাল করে রেখেছিল ।

কিন্তুু  যখন ঝড়ের বেগে মেঘটাই সরে গেল !
তখন বুঝলাম এক সূর্য রোদ কতটা পোড়ায়।
তখন এক নদী চোখের জলও কাঁদা তুচ্ছ মনে হয়।



৩২

 জীবনটাও যদি তুই চাইতিস দিয়ে দিতাম, নির্দিধায় দিয়ে দিতাম!তবু বিশ্বাস ঘাতকের মতো পিছন থেকে ছুরি মারার কি ছিল? 



৩৩


নিজের জীবনকে নিয়ে খুব লিখতে ইচ্ছে করে, কিন্তুু  লিখি না। মনে কথা জমা থাকলেও হাতে কলম উঠে না। জাতের লেখক নই আমি কিন্তুু  লিখতে পারি। তবু লিখি না কেন যানিস? -
যানিস না।
কারণ আমি এই গল্প লিখলে তুই তাতে খারাপ হবি। তাই তোর চরিত্র অতলে অধরা থাক। অজানা থাক সবার। 




মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্রেম কবিতা