পোস্টগুলি

 হাজারো নীরে হাজারো মানুষের ভীরে  খুজি সুখ খুজি দুখ খুজি প্রিয় তোরে  নাই বা হবি কষ্ট যখন দিবি হারিয়ে যখন যাবি প্রিয়, এত কেন অভিনয় তুচ্ছ তো তুই ছাড়া সবি ধরা ছুয়েছে বিবর্তনে প্রভাব তার মনে আনমনে  দেখেছি পরিবর্তন দেখেছি বিবর্তন কনা থেকে কোনে।                                        ভালো থাক প্রিয়,,,,,,, (উৎসব রায়)

শেষ পাতা

  শেষ পাতা উৎসব রায়    তোমার পথের পথিক তুমি  তো মা য় ফেরাতে যাব না! যানো,  খুব খারাপ লাগে ঐ,তোমার কথা যখন মনে পড়ে। অনেক টা নিজেকে হারিয়ে ফেলেছি  এখন আর কাঁদি না, বিশ্বাস,  সে তো কবেই আমার মধ্যে নাই হয়ে গেছে।  করতে পাড়ি না বিশ্বাস আগের মতো  কা উকে। তোমায় ছাড়া সময় তো অনেকটাই চলে গেলে। ভুলিনি, তবু এখন আর আগের মতো  খারাপ লাগেনা।  অনেকটাই  শিখে গেছি তোমায় ছাড়া সময় কাটাতে। আচ্ছা কোনো দিন যদি তুমি ফিরে আসতে চাও? আমি কি ফিরিয়ে দেব, নিরাশ করব তোমায়?  না, কখনোই না। আমি তোমার মত তোমায় নিরাশ করতে পারব না। হ্যাঁ, তবে একটা জিনিস তো অবশ্যই চাইব যানি, দিতে পারবে না। তার পরও চাইব,, আমার সময় গুলো ফিরিয়ে দিতে পারবে? যে গুলো আমি একা কাটিয়েছি তোমার জন্য।  আমিও দিতে পারতাম অন্য কাউকে এই সময় গুলো,কিন্তুু  আমি তা করিনি।  আমি যানি তো এমনটা কখনো হবে না ! কিন্তুু   মন তো মনে না  মন তো সয়ে না।  যানি, গল্প গুলোই এমন  যেগুলো,  কেউ জানলো না, তুমিও না! থাক না আমার গল্প গুলো আমার কবিতার মাঝে। থাক না এই গল্প গুলো আমার কোনো ডাইরির শেষ পাতায়। খারাপ কি! না হয় অমর না হোলো  কোনো বইয়ের পাতায়। 

হ্যাঁ অভিমান

  রত্নের মূল্য মানুষ কখন বুঝে যানিস যখন তার কাছে একটা রত্ন থাকে।  উৎসব তোর উপর খুব জোর খাটায় না রে, সেইটা ভালোবাসা, অধিকার থেকে। তুই তো কোন দিন খাটালুনা। আর কাও না জানুক তুই তো যানিস উৎসব এক রোগা, নিজের প্রিয় জিনিসের ভাগ কাকো দিতে চায় না। কথা গুলা বোঝার চেষ্টা করিশ কোনো ভূল মানে বের করিশ না। মানুষ কেমন হয় যানিশ, উপরের টা বুঝে ভিতরেরটা কখনোই বুঝতে পারে না। ভিতরের ভাষা বুঝে না। কাছে, পাসে থাক বা না থাক, কথা কও বা না কও, তোর প্রিয় ভাই না হও কিন্তুু  প্রিয় বোনের জায়গা টা আর কাকো দিবার পাম না রে। এই আসনোত কাকো ভাবির পাও না। তোর যদি মনে হয় মুই ভুল, তো ঠিক আজে মুই ভুল, মুই পালটি গেশু আর মোক মোর এই ভুল ধারণা নিয়া থাকির দে। তোর সব কথা শুনসু আজ, আর মোরো সব কথা কয়া দিনু আজ।আর কুন যোগাযোগ করিশ না কারন এই উৎসব যানে তার জন্যে কায় কেমন আর কি করির পারে। plz আজ থেকে আর মোক মানষিক যন্ত্রণা দিশ না। তুও ভালো থাক মোকো ভালো থাকির দে।

কথা

  **  প্রিয় মানুষের ভালো চাইতে গিয়ে যে আমরা তার কতটা খারাপ করে ফেলি, তা আমার এই করুন দশা না দেখলে কেউ বুঝবে না। ** হয় তো বা আমার মন অনেক ছোট,যে কারণে কিছু  সত্য মেনে নিতে খুব কষ্ট হয়। *** জীবন করো জন্য থেমে থাকে না, এটা ঠিক কথা।  কিন্তু তবু কাছের মানুষ গুলা যদি কষ্টের কারন হয়, তখন যেন মনে হয় জীবন থমকে কোথায় যেন হাড়িয়ে যাচ্ছে। আর মনে হয়, জীবনের যেন  কোনো রঙি আগের মতো সাজানো নেই। সব বেরঙিন আর এলোমেলো। *** মানুষ হাসতে ভালোবাসে, কিন্তু  কাদতে কখনো চায় না। যদিও কাদার মধ্যেই প্রকৃত সুখ থাকে, কেননা কষ্টের দারা যে সফলতা পাওয়া যায়, সেই আনন্দ কোনো কিছুর বিনিময়ে পাওয় যায় না। ***মন হলো অবুজ আর অবাদ্ধা শিশুর মতো । যতই বারন করো না কেন সে শুনবে না । ***আমি যানি না সত্যটা মেনে নিতে কার কেমন লাগে । তবে আমি কেন যানি  তা মেনে নিতেই পাড়ি না । সবচেয়ে তার সেই সত্যটা । ***সেই মানুষ গুলা, যারা না কি কাছের মানুষ আমাদের ভালোবাসে! তাদেরি কথা বলছি । তার কাছে না কি আমি তার ঢাল, কিন্তু যখন তাদের ভালো ভেবে কিছু সীমা করে দিলাম তখনি,  আর অমনি আমি পর হয়ে গেলাম ।  সত্য কি এমনি হয় ! ***তাকে ছাড়া নিজেকে খুব মানিয়ে নিতে চে

প্রেম কবিতা

  ব্যথা উৎসব রায় আকাশ ছোয়া ভালোবাসা তোমার আজ শূন্য কিসে, যে ছেড়ে যেতো হয় সব ভালোবাসার স্মৃতি ভূলে আমায়। কি ছিল সেই তোমার আমার প্রেম গাথা সত্য বলেও মিথ্যা ভালোবাসা ছিল যেথা সে কি শুধুই প্রেমিক পুরুষের জন্যই ব্যথা! ব্যথা, আমার জন্য সে যদি শুধুই ব্যাথা হতো তবে আজ তোমার না থাকায় তবু তোমার সব স্মৃতি সব ভালোবাসা একমুহূর্তে ভূলা যেতো। আমার প্রেম পুরুষের ব্যথা নাহি হতো।। অবহিপ্রকাশ উৎসব রায় ইচ্ছেরা কথা বলে সে তো মনে মনে, ফুটতে তো পারে না সে তো রিহৃয় যানে। প্রকাশ হয়ে উড়তে তো চায় মনের ছোট ছোট ইচ্ছে গুলো, মনের থেকে মুক্ত হতে বলার আগে চাপা পড়ে যায় যেগুলো। আকাশ যেমন অনন্ত অসীম অদ্ভূত তুমি সময় প্রকৃতি, কি নিষ্ঠুর কি নির্দয় কি তোমার নিয়তি! অসফল্যে একা উৎসব রায় অচেনা কোনো এক শহরে অচেনা কোনো গন্তব্যে একা পথ হেঁটে চলেছি। এমন হওয়ার কথা ছিল না তবু একা আমি এই পথে আমার হাত তাকে ধরতে বলেছি! আমার যাতনায় সে কাতর তুমি ভয় পেও না তবু তাকে বলে অভয় দিয়েছি। তাও নাই এলো ব্যস্ত এ শহরে আমার হাতে হাতটি ধরে। নির্বাসন   প্রিয় মানুষ গুলাই নির্বাসন দেয় কষ্ট হয় তাতে, এতো টুকু নয় যতটুকু  দেওয়

কবিতা

  বিশ্ব আভিজাত্য উৎসব রায় সবি তো সবুজে ঘেড়া; হিংসায় বিদ্ধেশি তবু আনন্দে আছি মোরা। আছে যে মানুষের মতো  সবার একটি চেহেরা ।   আয়না তো দেখে সবাই; আর বলে এই তো, এই তো আমরাই । যদি তার মুখ খানি; না দেখে, দেখিতো রিদয় খানি। তবে সেও যানিতো, আমার রিদয়ে অনেক খানি কালো তো ! আজ বিশ্ব জুড়ে সংগ্রাম, শহরের মতো রুপ নিচ্ছে কত না গ্রাম। আজ সমাজে, "একের লাভে দুইয়ের বলি" এ কি উন্নয়ন, না কি আভিজাত্যের নামে কাংয়ালের বলি। এ তো উন্নয়ন ! এ নাম দিয়েছে কারা, আমি তো বলি আভিজাত্য যারা । ****<কেউ কি যানে>**** কান্না পাচ্ছে আজ মনে কেউ কি যানে এই কাদনের মানে; না রে কেউ যানে না  সবার যে কষ্টের মাহার্ত্য অজানা ।  বুঝবে তারা কেমনে, বাস্তবের এই নির্মম মানে। দম্ভে কাঁদাশ না কাউকে, অসীমও শেষ হবে আছে তো আমার,তবু অসহায় ভাববি নিজেকে। দুঃখির একটিও ফোটা চোখের জল, হাড়িয়ে দেবে তোকে নিশ্য তরবে তোর বল। মিথ্যে নয় সে কথা সন্দেহের বা দম্ভের বসে যদি দিশ তাদের ব্যথা; তুই হবি পাশুন্ড আর কারো কাছে নয় তোর মর্ধ্যেই এটা থাকবে গাথা । মনের আলমারি এই ঘরে একটা আলমারি আছে সেটা নিজস্ব ই আমার সেই খানেই গুছিয়ে রাখি নিজের যত আভিজাত্

বাস্তব কথা

                              ১ম কথা  আসলে জীবনের সব কিছুর মূলে টাকা। এ কথার অনেকেই সহ মত না তাতেও কোনো দ্বি মত নেই। কিন্তুু  আমরা যদি একটু ভেবে দেখি তবে দেখতে পাবো পৃথিবীর কোন মানুষ টা টাকা ছাড়া সুখি হয়েছে। যতই হোক আবার এটাও সত্য  টাকা শান্তি নষ্টের মূল কারন। কিন্তুু  এটাও মেনে নেওয়ার মতো সত্য টাকা  ছাড়া বর্তমানে কোন সুখ কেনা যায় না।আচ্ছা ধরা যাক আপনি কথাও যাবেন বা কিছু  খেতে চান বা ধরেনআপনি কাছের মানুষটাকে সুখি কিছু দিতে চান, তো কি ভাবে দেবেন।টাকা ছাড়া দেওয়া সম্ভব। আচ্ছা আপনি যদি নাছোড়বান্দা হন, ধরনে আপনি টাকা ছাড়াই খুশি,মেনে নিলাম আপনি খুশি। তারপর যদি দেখেন হঠাৎ করেই আপনার কোনো স্বজনের  চিকিৎসার জন্য আপনাকে অনেক টাকা লাগে। সেই টাকা না দিতে পাড়ায়  আপনার প্রিয় মানুষ টা মারা গেল, তখন কি আপনি সুখি। তখন অবশ্যই বলবেন যদি টাকা থাকতো ! তেমনি এখন সব কিছু সুখ স্বাদ ছন্ন সব; সব  টাকার উপর। আর এই টাকার পিছনে ছুটটে ছুটটে,ছুটটে আমরা ঐ প্রকৃত সুখ থেকে যে কত দূরে আমরা নিজেরাই যানি না।  আর দুঃখের কথা এটাই যে তখন অসহায় মানুষরা টাকা রোজগারের পথ হিসাবে  ভূল পথটাই বেছে নেয়। ছেলেদের ক্ষেত্রে তো বলার আপক্